মাননীয় প্রধান বিচারপতি সাহেব সমীপেষু, বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্ট, ঢাকা। বিষয়ঃ–নিম্ন আদালতের মামলাজটের জন্য দুর্নীতি দায়ী এবং সেই দুর্নীতির জন্য প্রধানতঃ(একমাত্র নহে) বিচারকরা (সবাই নহে) দায়ী। মহাত্মন, আপনার সুস্বাস্থ্য ও দীর্ঘায়ূ কামনা করি। সম্মানপূর্বক বিনীত নিবেদন এই যে, আমরা শিক্ষক-মুক্তিযোদ্ধা আল মাহমুদ স্যার, প্রবাসী মোশাররফ হোসেন, দরিদ্র রং [ শনিবারের বিশেষ প্রতিবেদন Bottom of Formশিক্ষক–বৃক্ষপ্রেমী–পরিচ্ছন্নতাকর্মী। মারুফ সামদানী, লোহাগড়া (নড়াইল) | ফেব্রুয়ারি২২, ২০১৪ | ………..মানুষটিরনামআলমাহমুদ (৬০)।মুক্তিযোদ্ধা।…….নড়াইলেরলোহাগড়াউপজেলাসদরেরকুন্দশীসিঅ্যান্ডবিচৌরাস্তারদক্ষিণপাশেতাঁরবাড়ি।লোহাগড়াপাইলটউচ্চবিদ্যালয়েরইংরেজিবিষয়েরশিক্ষকছিলেন।…….। –জনকল্যাণঃএকপ্রবাসীরঅনন্যদৃষ্টান্ত।শরিফুজ্জামান | ১৪-১১-১৪ | …………প্রবাসেকঠোরপরিশ্রমকরেউপার্জিতঅর্থেগ্রামেরছেলেমেয়েদেরজন্যশিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগড়া, পরিবেশরক্ষাওনানাধরনেরজনহিতকরকাজেরমধ্যদিয়েএকঅনন্যদৃষ্টান্তস্থাপনকরেছেনকুমিল্লারব্রাহ্মণপাড়াউপজেলারধান্যদৌলগ্রামেরমোশার্রফহোসেন।একটি-দুটিনয়, এলাকায়পাঁচটিশিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগড়েছেনতিনি।দুটিকলেজ, একটিউচ্চবিদ্যালয়, একটিমাদ্রাসাওএকটিকিন্ডারগার্টেনস্কুল।……… শনিবারের বিশেষ প্রতিবেদন; গ্রামেরআলোকিতমানুষ।আজাদরহমান, ঝিনাইদহ | নভেম্বর২৩, ২০১৩ | Bottom of Form ……… এইজহিররংমিস্ত্রিরকাজকরেযাআয়করেন, তার৫০শতাংশখরচকরেনসমাজেরকল্যাণমূলককাজে।…] মিস্ত্রি জহির…
Read MoreCategory: আইন-আদালত
দেশের আইন শৃংখলা ও অবহেলিত বিচার বিভাগ।
দুর্নীতি, জনসংখ্যা, মাদক-এ তিনটি দেশের প্রধান সমস্যা। এ তিনটি রাজনৈতিক হানাহানি, খুন, ধর্ষনসহ অন্যসব অপরাধের জন্ম দিচ্ছে। ফলে আইন শৃংখলার অবনতি ঘটছে। আইন শৃংখলার উন্নতির জন্য প্রয়োজন অপরাধের দ্রুত বিচার। দ্রুত বিচারের জন্য প্রয়োজন বিচার বিভাগের উন্নয়ন। অথচ বিগত বছর সমুহে অনেক উন্নয়ন হলেও বিচার বিভাগের তূলনামূলক তেমন উন্নয়ন হয়নি। ৩৫০বোতল ফেন্সিডিলের জন্য ৭বছর বিচারশেষে যাবজ্জীবন কারাদন্ড হয়। শিশু ধর্ষনের দায়ে ১৭বছর বিচারশেষে যাবজ্জীবন কারাদন্ড হয়। এসব বিচারে ৭-১৭বছর লাগবে কেন? লাখ-কোটি টাকার ইয়াবার জন্য কয়েক সপ্তাহে বা মাসে হাজার হাজার লোকের মৃত্যুদন্ড হয়না কেন? কারন বিচারকের সংখ্যা কম এবং…
Read Moreবিভিন্ন বিচারকের মামলা নিষ্পত্তির মাসিক সংখ্যা বা হার।
১।http://www.prothom-alo.com/bangladesh/article/597277/ কক্সবাজারে বিচার বিভাগীয় সম্মেলনঃ ৯১ হাজার মামলা দ্রুত নিষ্পত্তির সুপারিশ-২৬/৮/২০১৫ জেলা ও দায়রা জজ মো. সাদিকুল ইসলাম তালুকদারের সভাপতিত্বে সভায় স্বাগত বক্তব্যে চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মো. তৌফিক আজিজ বলেন, গত ৩০ জুলাই পর্যন্ত তাঁর আদালতে বিচারাধীন মামলা রয়েছে ২৬ হাজার ৯১৬টি। যথাসময়ে সাক্ষী হাজির হলে আরও কয়েক শ মামলা নিষ্পত্তি সম্ভব হতো। সাক্ষী হাজির হওয়ায় গত সাত মাসে এই আদালতে ১১ জন ম্যাজিস্ট্রেটের মাধ্যমে প্রায় চার হাজার মামলা নিষ্পত্তি হয়েছে।……….. প্রতি ম্যাজিস্ট্রেট প্রতিমাসে প্রায় ৫২টি মামলা নিষ্পত্তি করেন। ম্যাজিস্ট্রেটরা স্বাক্ষ্য গ্রহনের মাধ্যমে মূল মামলা নিষ্পত্তি করেন। তাদের মামলা নিষ্পত্তি…
Read Moreনিম্ন আদালতের সিস্টেম লস ৯৮%(আটানব্বই শতাংশ)।
বিদ্যুৎ উৎপাদন করে সরবরাহ সিস্টেমের মাধ্যমে গ্রাহক প্রান্তে পৌঁছানোর সময় কিছু বিদ্যুৎ লস হয়। এই লসকে “সিস্টেম লস” বলে। বাংলাদেশের কোথাও কোথাও ১০-১৫বছর পূর্বে ৫০% এর উপরে সিস্টেম লস ছিল, যার বৃহৎ অংশ ছিল চুরি বা দুর্নীতি। বর্তমানে বিদ্যুতের সামগ্রিক সিস্টেম লস ১০% বা তার নীচে(যদিও এ হিসাব বানোয়াট)। ইহা বহুভাবে হিসাব করা হয়। ক্ষুদ্র electric supply unit(ESU)এর মাসিক, বার্ষিক লস থেকে শুরু করে, বিভাগ, সার্কেল, জোন, সংস্থা যেমন-PDB, REB, DESA, DESCO,ইত্যাদি এবং সর্বশেষ এগুলোর সমষ্টিই জাতীয়ভাবে সামগ্রিক সিস্টেম লস। এর হিসাবের ‘ভিত্তি’ হচ্ছে উৎপাদনের পর যে পরিমান বিদ্যুৎ ট্রান্সমিশন…
Read More২(দুই)টি দুর্নীতির মামলা নিষ্পত্তি ও ৪(চার) জেলাজজের দুর্নীতি।
নিম্ন আদালতের বিচারক ও সংশ্লিষ্টদের দুর্নীতি ও মামলাজট প্রসঙ্গে আমরা বহু রিপোর্ট করেছি, আরও অনেক রিপোর্ট প্রকাশের অপেক্ষায় আছে। বিগত কয়েক মাসে জনৈক বিচারপ্রার্থীর আকুতি সম্বলিত কিছু চিঠি আমাদের হস্তগত হয়, যা তিনি মাননীয় প্রধান বিচারপতি, আপীল বিভাগের সকল মাননীয় বিচারপতি, মাননীয় আইন মন্ত্রী/সচিব, দুদকের মাননীয় চেয়ারম্যান প্রমুখকে লিখেন। চিঠিগুলোর সূত্রে ২টি দুর্নীতির মামলার বিষয়ে অনুসন্ধান করতে গিয়ে এমন কিছু তথ্য আমরা পাই যে, তাতে শুধু আমাদের রিপোর্টই নহে, টিআইবি, বিভিন্ন পত্রিকায় প্রকাশিত নিজেদের বা মাননীয় প্রধান বিচারপতি/বিচারপতিদের নিম্ন আদালত ও এর বিচারক/স্টাফদের অনিয়ম দুর্নীতি সংক্রান্ত বক্তব্য শতভাগ সত্য বলে…
Read More৪(চার)শতাধিক জেলাজজ দুর্নীতিবাজ।
মামলার নম্বর উল্লেখ করে বাস্তব উদাহরনের মাধ্যমে আমরা দেখিয়েছি যে, দুর্নীতির মামলায় স্বাক্ষী হাজির করানো খুবই সহজ এবং তা নিয়ন্ত্রন করে জুডিসিয়াল সার্ভিস ক্যাডারের সর্বোচ্চ পদধারী কর্মকর্তা জেলাজজ। (দ্রস্টব্যঃ- ২(দুই)টি দুর্নীতির মামলা নিষ্পত্তি ও ৪(চার) জেলাজজের দুর্নীতি)। এসকল বিচারক অত্যন্ত কম সময় এজলাস করার সুবিধার্থে ইচ্ছা করেই স্বাক্ষী হাজির করায়না। তাদের এ অপকর্মকে জায়েজ করার জন্য তারা বলে যে, স্বাক্ষী আসেনা, তাই এজলাস করা হয়না। “স্বাক্ষী আসেনা” দুর্নীতির মামলার ক্ষেত্রে এটা সংশ্লিষ্ট সকল বিচারকের ১০০% মিথ্যা কথা। জননিরাপত্তা বিঘ্নকারী অপরাধ দমন ট্রাইব্যুনাল, সিলেটের স্পেশাল ২১/০৯, ২৩/০৯ মামলার ক্ষেত্রে ৩জন জেলাজজই…
Read More